লিস, ঘিস, চেল নদী পেরিয়ে মালবাজারে এসে যখন পৌঁছালাম সাতটা বেজে গেছে। লাটাগুড়ি বাজার থেকে বেশ কিছুটা ভিতরে যখন ঢুকেছি, শুনশান চারিদিক তখন। রাস্তাতেও আলো খুবই কম। রাস্তার অবস্থাও তথৈবচ। একদম অজানা গন্তব্য। এইভাবে কোনোদিন বের হইনি… বেশ থ্রিলিং লাগছে।
জুলে লাদাখ
লেহ্ থেকে অনেকটা দূরে রুক্ষ পাহাড়, ঊষর মরুপথ পার করে এখানে একটু চোখের আরাম। ভয়ঙ্কর শীত পেরিয়ে এখন চাষের খেত সবুজ। আঙুরলতা লতিয়ে আছে মাচায়। টুনি বালবের মত কমলা রঙের অ্যাপ্রিকট গাছে গাছে জ্বলজ্বল করে ঝুলছে। ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের এই গ্রামে দেশভাগের রেখা রাতারাতি টানা হয়েছিল।
কিউকেনহফ – রংমিলান্তির দেশে
ছোটবেলায় শুনেছিলাম যে গানটার শুটিং হয়েছিল নেদারল্যান্ডস বা হল্যান্ড দেশে। সত্যি তো সিনেমার পর্দায় ভেসে ওঠা টিউলিপ ফুল সব থেকে ভাল হয় ওই দেশেই। এওতো ভূগোলের বইতে পড়া। যাই হোক, লটবহর সমেত ইউরোপ পৌছে খোজ নিলাম জায়গাটা আসলে কোথায়। জানতে পারলাম যে আসল জায়গাটি যেটির সন্ধান যশ চোপড়ার জহুরির চোখ করেছিল সেই জায়গাটির নাম “কিউকেনহফ”



